Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

দেশের মানুষের প্রাণিজ আমিষের ঘাটতি পুরণের লক্ষ্যে দুধ ও মাংসের উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যমাত্রা গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া খামার হতে উন্নত জাতের শংকর বাচ্চা উৎপাদন করে বিধিমত সরকারি ও বেসরকারি খামারে সরবরাহের মাধ্যমে দেশে প্রানিজ আমিষের ঘাটতি পূরণ করা। তাছাড়া প্রাণিসম্পদের টেকসই উৎপাদন নিশ্চিত করার পাশাপাশি খামারীদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আমিষের উৎপাদন বৃদ্ধি, বেকারত্ব লাঘব ও আয় বৃদ্ধির মাধ্যমে কাংখিত আর্থ সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিতকরন।

 

বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে প্রাণিজাত পণ্যের যথাযথ উৎপাদন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাজার ব্যবস্থার সংযোগ জোরদারকরণ, পণ্যের বহুমুখীকরণ, ফুড সেফটি নিশ্চিতকরণ এবং ক্যাটেল ইনসুরেন্স ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হবে। গবাদিপশু ও পাখির রোগ নিয়ন্ত্রণ, নজরদারি, চিকিৎসা সেবার গুণগত মান উন্নয়ন এবং রোগ অনুসন্ধান গবেষণাগার স্থাপন করা হবে ।  দুগ্ধ ও মাংসল জাতের গরু উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কৃত্রিম প্রজনন কার্যক্রম সম্প্রসারণের মাধ্যমে গরু-মহিষের জাত উন্নয়ন এবং অধিক মাংস উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন গরুর জাত উন্নয়ন করা হবে। পশু খাদ্যের সরবরাহ বাড়াতে উন্নত জাতের ঘাস চাষ সম্প্রসারণ, টিএমআর প্রযুক্তির প্রচলন ও পশু খাদ্যের মান নিয়ন্ত্রণ গবেষণাগার স্থাপন করা হবে। তাছাড়া প্রাণিসম্পদের টেকসই উৎপাদন নিশ্চিত করার পাশাপাশি প্রাণিজ আমিষের নিরাপত্তা বিধান, আপামর জনগোষ্ঠীর পুষ্টির চাহিদাপূরণ, রপ্তানি আয় বৃদ্ধি ও অভিষ্ঠ জনগোষ্ঠীর অংশ গ্রহণের মাধ্যমে কাঙ্খিত আর্থসামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিতকরণ। সর্বোপরি, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সাথে সংশ্লিষ্ট SDG-এর ৯টি অভীষ্ট ও ২৮টি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ইতোমধ্যে কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে  যা বাংলাদেশের জনগণের প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পুরনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

 

 

২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরে কৃত্রিম প্রজনন দপ্তরের সম্ভাব্য অর্জনঃ

১। ৪১ লক্ষ টি গাভী ও বকনাতে কৃত্রিম প্রজনন

২। ১৬ লক্ষ বাছুর উৎপাদন

৩। ৪১.৮ লক্ষ ডোজ সিমেন উৎপাদন

৪। ৩০০০ টি ছাগীকে প্রাকৃতিক প্রজনন

৫। ৫৫ টি ক্যান্ডিডেট বুল উৎপাদন