দেশের প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে গবাদিপশুর জাত উন্নয়ন করে দুধ ও মাংসের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য উপপরিচালকের কার্যালয়, জেলা কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র, চুয়াডাঙ্গা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। ভূমিহীন, বিত্তহীন ও খেটে খাওয়া মানুষের আয়ের উৎস হিসেবে উন্নত জাতের গাভী পালন গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। গ্রাম বাংলার অনেক কৃষক শুধুমাত্র দুধ বিক্রির অর্থ দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে থাকে।
এছাড়াও এ অঞ্চলের মানুষের প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ, কর্মসংস্থান, নারীর ক্ষমতায়ন, পূঁজি বিনিয়োগ, মাংস, দুধ ও অন্যান্য প্রাণিজাত পণ্য উৎপাদনে স্বনির্ভরতা অর্জন, জৈব সার উৎপাদন করে রাসায়নিক সারের উপর নির্ভরশীলতা কমানো, জমির উর্বরা শক্তি বৃদ্ধি, মাংস ও পশুজাত পন্য রপ্তানী, পল্লী এলাকাকয় বায়োগ্যাস প্লান্ট স্থাপনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন ইত্যাদিতে গবাদিপশু পালন ব্যাপক ভূমিকা রেখে আসছে।
গবাদিপশুর জাত উন্নয়নে দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় জেলা কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র, চুয়াডাঙ্গা এর আওতায়বেকার যুবকদেরকে এআই টেকনিশিয়ান (স্বেচ্ছাসেবী) হিসেবে প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হচ্ছে। বর্তমানে মাংস ও দুধ জনপ্রতি প্রাপ্যতা বেড়েছে এবং ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার প্রাণিজ আমিষের চাহিদা মেটাতে উপপরিচালকের কার্যালয়, জেলা কৃত্রিম প্রজনন দপ্তর, চুয়াডাঙ্গা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS